1. banglapostbd@gmail.com : admin :
  2. jashad1989@gmail.com : Web Editor : Web Editor
  3. admin@purbabangla.net : purbabangla :
জোড়া লাগানো শিশু রিয়াশাদ ও রেনিশ আলাদা হলো অস্ত্রোপচারে - পূর্ব বাংলা
সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ০৫:০৮ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
সাবেক সিইসি নুরুল হুদা গ্রেপ্তার নতুন পররাষ্ট্র সচিব আসাদ আলম সিয়াম রাজধানীর আগারগাঁও এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ বাংলাদেশকে ৬ হাজার ১১৮ কোটি টাকা ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক  দেড় হাজার ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা গ্রেপ্তার চট্টগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি আনোয়ারা থানা পরিদর্শন করলেন ‘থ্রি জিরো তত্ত্ব’ বাস্তবায়নের জন্য গণঅভ্যুত্থান হয়নি: ফরহাদ মজহার সিসিসিআই এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের নবনির্বাচিত কার্যকরী কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ রাজশাহীর কেশরহাটে বিএসটিআই’র অভিযানে পঁচা মরিচ, জেভাল ও নকল শিশুখাদ্য, আচার এবং কসমেটিকস জব্দ ও জরিমানা হাটহাজারীতে আরিফ হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ

জোড়া লাগানো শিশু রিয়াশাদ ও রেনিশ আলাদা হলো অস্ত্রোপচারে

পূর্ব বাংলা ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময়ঃ শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫
  • ২৫ বার পড়া হয়েছে

জোড়া লাগানো যমজ শিশু রিয়াশাদ ও রেনিশকে জন্মের ২৩ ঘণ্টার মধ্যে সফল অস্ত্রোপচারে আলাদা করা হয়েছে। অ্যাপোলো ইমপেরিয়াল হাসপাতালে এই অস্ত্রোপচারে নেতৃত্ব দেন শিশু সার্জন ডা. আদনান ওয়ালিদ।

৬ মে ওই হাসপাতালে সাতকানিয়ার বাসিন্দা সুরাইয়া বেগমকে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে জন্ম হয় যমজ শিশু রিয়াশাদ জাফর চৌধুরী ও রেনিশ জাফর চৌধুরীর। ৭ মে তাদের আলাদা করা হয়।

শিশুদের বাবা ব্যবসায়ী রিয়াদ জাফর চৌধুরী।

২৯ মে বৃহস্পতিবার বিকেলে হাসপাতালে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে শিশু সার্জন ডা. আদনান ওয়ালিদ বলেন, ‘এটা আমার ক্যারিয়ারের প্রথম স্বাধীন নেতৃত্বে করা অপারেশন। ঢাকায় রিফা-শিফার সময় আমি ছিলাম সহকারী পর্যবেক্ষক। এবার ১৮ জনের একটি বিশেষজ্ঞ টিম তিন ঘণ্টা ধরে অপারেশন করে। ওদের বুক ও পেটের আড়াই ইঞ্চি অংশ, শ্বাসনালির অংশও এক ছিল। আমরা সফল হয়েছি। এখন তারা দুজনেই সুস্থ’।

হাসপাতালের প্রসূতি বিশেষজ্ঞ রেশমা শারমিন বলেন, ২৮ সপ্তাহে আলট্রাসনোগ্রাফিতে শিশু দুটি জোড়া লাগানো বলে ধরা পড়ে। পরে আরও দুবার আলট্রাসনোগ্রাফির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়। গর্ভাবস্থায় এক শিশুর রক্ত সঞ্চালন কম পাওয়ায় চিকিৎসা দেওয়া হয়। ৩৪ সপ্তাহে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে জন্ম হয় শিশু দুটিকে। জন্মের সময় তাদের ওজন ছিল যথাক্রমে ৯৭৩ ও ১০৪৫ গ্রাম। বর্তমানে ওজন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২৫৫ ও ১৩৫০ গ্রামে।

শিশুদের মা সুরাইয়া বেগম বলেন, চিকিৎসকদের আন্তরিকতা ও সাহস দেখে আমরা ভরসা পাই। তাঁদের জন্যই আমাদের সন্তান দুটিকে নিয়ে বাসায় ফিরতে পারছি।

শিশুদের বাবা রিয়াজ আহমেদ চৌধুরী বলেন, অনেকে বলেছিলেন সন্তানদের বাইরে নিয়ে যান। কিন্তু আমরা চট্টগ্রামের চিকিৎসকদের ওপর আস্থা রেখেছিলাম।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন হাসপাতালের চেয়ারম্যান ওয়াহেদ মালেক, ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাফিদ নবী, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিন, ডেপুটি চিফ অব মেডিক্যাল সার্ভিসেস ফজল-ই-আকবর ও অ্যানেস্থেশিওলজিস্ট মো. মাসুদ।

শেয়ার করুন-

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021 purbobangla